ইরানের পাশে কারা? কথার সমর্থন নাকি বাস্তব বন্ধুত্ব?
ইসরায়েলের বিমান হামলার পাল্টা জবাবে যখন ইরান ‘ট্রু প্রমিস–৩’ নামে সামরিক অভিযান শুরু করে, তখন বিশ্ব শক্তিগুলো এক অদৃশ্য রেখা দিয়ে দু’ ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে।
ইসরায়েলের বিমান হামলার পাল্টা জবাবে যখন ইরান ‘ট্রু প্রমিস–৩’ নামে সামরিক অভিযান শুরু করে, তখন বিশ্ব শক্তিগুলো এক অদৃশ্য রেখা দিয়ে দু’ ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে।
ইরানকে আলোচনায় ব্যস্ত রেখে ইসরায়েল গত শুক্রবার ভোরে ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়।
এই প্রশ্নের উত্তর জানতে আল-জাজিরা কথা বলেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের প্রখ্যাত সাংবাদিক গিদেওন লেভির সঙ্গে।
১৩ জুন, শুক্রবার ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র ও সামরিক স্থাপনায় একটি বড় বিমান হামলা চালায়।
ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানকে আরও কার্যকর করতে গোপনে বড় পরিবর্তন এনেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, চলমান উত্তেজনা বন্ধে ইরান ও ইসরায়েল শান্তি চুক্তিতে পৌঁছাতে পারে।
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জড়িত — জাতিসংঘে এমন বিস্ফোরক অভিযোগ করেছে ইরান।
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা নতুন মাত্রা পেয়েছে ইসরায়েল ও ইরানের সাম্প্রতিক সংঘর্ষকে ঘিরে। ইসরায়েলের চালানো ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর জবাবে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তেহরান।
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক বিমান হামলার পাল্টা জবাব হিসেবে ইরান শুক্রবার (১৩ জুন) ভোরে ইসরায়েলের দিকে একযোগে শতাধিক ড্রোন ছুড়েছে। দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনী জানিয়েছে, এই আক্রমণ প্রতিরোধে আকাশ প্রতিরক্ষা ইউনিটগুলো সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে...