
ছবিঃ বিপ্লবী বার্তা
গাজা উপত্যকায় চলমান নৃশংসতার বিষয়ে ইসরায়েলি গণমাধ্যমের নীরবতা ভাঙতে ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের উদ্যোগে পরিচালিত ‘মিডিয়া ফ্লোটিলা’ অভিযানে অংশ নেওয়া দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলম-এর প্রতি সম্মান জানিয়েছে ঢাকার ফিলিস্তিন দূতাবাস।
বাংলাদেশ সময় বুধবার (১ অক্টোবর) রাতে ফিলিস্তিন দূতাবাস তাদের ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট প্রকাশ করে শহিদুল আলমের সাহসিকতার প্রশংসা জানায়।
পোস্টে তিনটি ছবি সংযুক্ত করে দূতাবাস লিখেছে, “গাজার ওপর ইসরায়েলের অবরোধ ভাঙার উদ্দেশ্যে পাঠানো ‘গ্লোবাল সুমুদ মিডিয়া ফ্লোটিলা’-তে অংশ নিয়ে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ইতিহাস গড়েছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলোকচিত্রী, শিক্ষক ও মানবাধিকারকর্মী ড. শহিদুল আলম। এই সাহসী অভিযানে অংশগ্রহণ করায় ফিলিস্তিন দূতাবাস তার প্রতি গভীর সম্মান জানাচ্ছে।”
ফিলিস্তিন দূতাবাসের পোস্টে শহিদুল আলমকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, “আমি বাংলাদেশ থেকে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে যাচ্ছি, কিন্তু বাংলাদেশের সকল মানুষের ভালোবাসা আমার সঙ্গে বহন করছি। গাজায় যা ঘটছে তা গণহত্যা। এই সংগ্রামে যদি আমরা পরাজিত হই, তাহলে মানবতা নিজেই পরাজিত হবে।”
গত ২৭ সেপ্টেম্বর, ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের উদ্যোগে পরিচালিত ‘মিডিয়া ফ্লোটিলা’ অভিযানে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন ড. শহিদুল আলম। পরদিন (২৮ সেপ্টেম্বর) তিনি ইতালির উদ্দেশে রওনা হন। সেখান থেকেই গাজার উদ্দেশে এই ঐতিহাসিক ফ্লোটিলায় যোগ দেন তিনি।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর, ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের উদ্যোগে পরিচালিত ‘মিডিয়া ফ্লোটিলা’ অভিযানে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন ড. শহিদুল আলম। পরদিন (২৮ সেপ্টেম্বর) তিনি ইতালির উদ্দেশে রওনা হন। সেখান থেকেই গাজার উদ্দেশে এই ঐতিহাসিক ফ্লোটিলায় যোগ দেন তিনি।