খসড়া জাতিগোষ্ঠীর মানবাধিকার পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাদেশে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের একটি প্রতিবেদনে, বাংলাদেশে সাবেক সরকারের অধীনে বিক্ষোভ দমনে নৃশংসতা ও পদ্ধতিগত নিপীড়নের তথ্য উঠে এসেছে।

এতে বলা হয়, ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে ১,৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করা হতে পারে, যার মধ্যে ১২-১৩ শতাংশ ছিল শিশু। এই হত্যাকাণ্ডগুলোর মধ্যে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আবু সাঈদের হত্যাকাণ্ড উল্লেখযোগ্য, যা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক বলেছেন, "এই নৃশংস প্রতিক্রিয়া ছিল সাবেক সরকারের একটি পরিকল্পিত এবং সমন্বিত কৌশল, যা জনতার বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল।" তিনি আরও বলেন, "বিক্ষোভ দমন করার কৌশলের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের জ্ঞাতসারে, তাদের সমন্বয় ও নির্দেশনায় শত শত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, ব্যাপক নির্বিচারে গ্রেফতার ও আটক এবং নির্যাতন চালানো হয়েছে।"

এছাড়া, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত এবং এটি জাতিসংঘ পদ্ধতিতে সংস্থার মানবাধিকার কার্যক্রমকে সমন্বয় করে। এই কার্যালয় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে কাজ করে।

এছাড়া, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত এবং এটি জাতিসংঘ পদ্ধতিতে সংস্থার মানবাধিকার কার্যক্রমকে সমন্বয় করে। এই কার্যালয় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে কাজ করে।

এছাড়া, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত এবং এটি জাতিসংঘ পদ্ধতিতে সংস্থার মানবাধিকার কার্যক্রমকে সমন্বয় করে। এই কার্যালয় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে কাজ করে।

এছাড়া, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত এবং এটি জাতিসংঘ পদ্ধতিতে সংস্থার মানবাধিকার কার্যক্রমকে সমন্বয় করে। এই কার্যালয় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে কাজ করে।