ডাকসুর ভোটকেন্দ্র বাড়ানোর দাবি উমামা ফাতেমার

তিনি বলেন, “নারী ও অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য ভোটকেন্দ্র বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি। ২০১৯ সালের নির্বাচনে অনেক শিক্ষার্থী কেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারেননি। এবারের নির্বাচনে মাত্র আটটি কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে, যা অত্যন্ত কম। এর ফলে সর্বোচ্চ ২০-২৫ হাজার শিক্ষার্থী ভোট দিতে পারবে।”


রোববার সন্ধ্যা ৬টায় ডাকসু ভবনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সংগঠনের ভিপি, জিএস ও এজিএস পদপ্রার্থীরা আসন্ন নির্বাচনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।


উমামা আরো অভিযোগ করেন, “প্রতিবারই আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে ভোটকেন্দ্র বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছি। কিন্তু এখনো সে বিষয়ে উদ্যোগ দেখা যায়নি। ছাত্রসংসদের মতো গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনে লাখো শিক্ষার্থী অংশ নিতে পারলেও সীমিত কেন্দ্রের কারণে প্রকৃত অংশগ্রহণ ব্যাহত হবে।”



এছাড়া এজিএস (সহসাধারণ সম্পাদক) পদপ্রার্থী জাহেদ আহমদ অভিযোগ করেন, নির্বাচন নিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে। তিনি বলেন, “আজকে এবং কালকের ঘটনার সাথে আমরা স্পষ্টভাবে একটি পূর্বপরিকল্পিত চেষ্টার যোগসূত্র দেখতে পাচ্ছি। যখনই ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আয়োজন শুরু হয়, তখনই এটিকে বানচালের চেষ্টা করা হয়। ভোটারদের নিরুৎসাহিত করার জন্য নানা কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, “তবে গণঅভ্যুত্থানের পর শিক্ষার্থীরা এখন অনেক বেশি সচেতন। শিক্ষার্থীরা এসব অপচেষ্টা প্রতিহত করবে। আগামী ডাকসু নির্বাচন অবশ্যই নির্ধারিত তারিখ ৯ সেপ্টেম্বরেই অনুষ্ঠিত হতে হবে।”