প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামি শিক্ষা সংযুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ এসোসিয়েশন। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা ৬ টি দাবি উপস্থাপন করেন।
১১ জুন ( মঙ্গলবার) দুপুর ১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনার প্রাঙ্গনে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক- ছাত্র, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ও চাকসু প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, দর্শন বিভাগের শিক্ষক মোজাম্মেল হক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক এনামুল হক, ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি মোহাম্মদ আলী, অহিংস শিক্ষার্থী জোটের আহবায়ক ফরহাদ, চাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গনতান্ত্রিক বিষয়ক সম্পাদক মোনায়েম শরীফ, চাকসুর সহ সাহিত্য সংস্কৃতি সম্পাদক জিহাদ আহনাফ, ইসলামিক স্টাডিজ এসোসিয়েশন এর সভাপতি আতাউর রহমান ফাহমিদ।
প্রফেসর মোজাম্মেল হক বলেন, “বাংলাদেশের ৯২ ভাগ মুসলিম শিক্ষার্থী ও অভিভাবকই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কোন পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে। একটি সেক্যুলার বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরণের সংগঠনকে বাতিঘর হিসেবে আখ্যা দেওয়া যায়। সরকারকে যৌক্তিক দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।”
ইসলামিক স্টাডিজ এসোসিয়েশনের সভাপতি আতাউর রহমান ফাহমিদ বলেন," এদেশে পতিতাদের যৌনকর্মী হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয় অপরদিকে মক্তব শিক্ষা ব্যবস্থাকে ভারতীয় মদদে বন্ধ করা হয়, আমাদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন না করলে আমরা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলব।"

