জামায়াতের অধ্যা: গোলাম রসুল, বিএনপির টি এস আইউব ও ফারাজী মতিয়ার আলোচনায়
ছবিঃ বিপ্লবী বার্তা

যশোর-৪ (বাঘারপাড়া–অভয়নগর–বসুন্দিয়া) আসনে নির্বাচন-জমজমাট: কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা প্রকৌশলী টি.এস. আইয়ুব ও মনোনয়ন প্রত্যাশী ফারাজী মতিয়ার রহমান মাঠে ব্যাপক গণসংযোগ করছেন।

বিএনপি থেকে আরও মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে আছেন বাঘারপাড়া পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাই মনা ও যুবদলের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট নূরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ। অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামীর একক প্রার্থী হিসেবে অধ্যাপক গোলাম রসূল সক্রিয় প্রচারণা চালাচ্ছেন। এছাড়া জাতীয় পার্টি, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ, মাইনরিটি জনতা পার্টি, ইসলামী আন্দোলন ও খেলাফত মজলিসসহ বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর নামও পরিবেশনায় রয়েছে।

যশোর-৪ আসনটি সাংসদ নির্বাচন এলাকার ৮৮ নম্বর, যেটি অভয়নগর ও বাঘারপাড়া উপজেলা এবং বসুন্দিয়া ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা প্রায় ৩৮৬,৮৯২ জন (২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী) ।

২০০৮ সালের নির্বাচনে এই আসনে বিএনপির টি.এস. আইয়ুব মাত্র ৫,৪৩৮ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন, এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন পান ও ৩০,৮৭৪ ভোট পান কিন্ত আওয়ামী লীগের রণজিত কুমার রায় ২৭৩,২৩৪ ভোটে জয়লাভ করেন ।

আইয়ুব জানান, ৩৪টি মিথ্যা মামলা ও আটবার কারাভোগের মধ্য দিয়ে দলপ্রতি তাঁর অবদানের মূল্যায়ন আশা করছেন। ফারাজী মতিয়ার বলেন, ২৭টি মামলা ও কয়েকবার কারাভোগের পরও তিনি জনগণের পাশে রয়েছেন। সিদ্দিকী দাবি করেন তিনি “ক্লিন ইমেজ” ও তরুণ নেতৃত্বের খাতিরে মনোনয়নের যোগ্য। জামায়াতের গোলাম রসূলও মাঠে জনমত তৈরিতে দৃঢ়, অভ্যন্তরীণ কর্মসূচি চালাচ্ছেন বলে জানান জামায়েতের প্রচার সম্পাদক ।

পাশাপাশি, ১৬ মৌজার নির্বাচনী এলাকা এমনিতেই আওয়ামী লীগের দখলে রয়েছে, যাদের সূচীতে ২০০৮–২০২৪ নির্বাচনে ধারাবাহিক জয়ী ছিলেন রণজিত কুমার রায় । এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাত্রা নতুন, কারণ বিএনপি, জামায়াত ও অন্যান্য দলের সক্রিয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা মাঠে রয়েছে এবং জনমত ও সংগঠনের মাধ্যমে নিজেদের প্রমাণে মরিয়া।

যশোর-৪ (বাঘারপাড়া–অভয়নগর–বসুন্দিয়া) আসনে নির্বাচন-জমজমাট: কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা প্রকৌশলী টি.এস. আইয়ুব ও মনোনয়ন প্রত্যাশী ফারাজী মতিয়ার রহমান মাঠে ব্যাপক গণসংযোগ করছেন। বিএনপি থেকে আরও মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে আছেন বাঘারপাড়া পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাই মনা ও যুবদলের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট নূরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ। অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামীর একক প্রার্থী হিসেবে অধ্যাপক গোলাম রসূল সক্রিয় প্রচারণা চালাচ্ছেন। এছাড়া জাতীয় পার্টি, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ, মাইনরিটি জনতা পার্টি, ইসলামী আন্দোলন ও খেলাফত মজলিসসহ বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর নামও পরিবেশনায় রয়েছে।

যশোর-৪ আসনটি সাংসদ নির্বাচন এলাকার ৮৮ নম্বর, যেটি অভয়নগর ও বাঘারপাড়া উপজেলা এবং বসুন্দিয়া ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা প্রায় ৩৮৬,৮৯২ জন (২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী) ।

২০০৮ সালের নির্বাচনে এই আসনে বিএনপির টি.এস. আইয়ুব মাত্র ৫,৪৩৮ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন, এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন পান ও ৩০,৮৭৪ ভোট পান কিন্ত আওয়ামী লীগের রণজিত কুমার রায় ২৭৩,২৩৪ ভোটে জয়লাভ করেন ।

আইয়ুব জানান, ৩৪টি মিথ্যা মামলা ও আটবার কারাভোগের মধ্য দিয়ে দলপ্রতি তাঁর অবদানের মূল্যায়ন আশা করছেন। ফারাজী মতিয়ার বলেন, ২৭টি মামলা ও কয়েকবার কারাভোগের পরও তিনি জনগণের পাশে রয়েছেন। সিদ্দিকী দাবি করেন তিনি “ক্লিন ইমেজ” ও তরুণ নেতৃত্বের খাতিরে মনোনয়নের যোগ্য। জামায়াতের গোলাম রসূলও মাঠে জনমত তৈরিতে দৃঢ়, অভ্যন্তরীণ কর্মসূচি চালাচ্ছেন বলে জানান জামায়েতের প্রচার সম্পাদক ।

পাশাপাশি, ১৬ মৌজার নির্বাচনী এলাকা এমনিতেই আওয়ামী লীগের দখলে রয়েছে, যাদের সূচীতে ২০০৮–২০২৪ নির্বাচনে ধারাবাহিক জয়ী ছিলেন রণজিত কুমার রায় । এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাত্রা নতুন, কারণ বিএনপি, জামায়াত ও অন্যান্য দলের সক্রিয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা মাঠে রয়েছে এবং জনমত ও সংগঠনের মাধ্যমে নিজেদের প্রমাণে মরিয়া।