চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উদযাপন
ছবিঃ বিপ্লবী বার্তা

‘দেশীয় জাত, আধু‘দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি—প্রাণিসম্পদে হবে উন্নতি’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে চুয়াডাঙ্গা জেলায় পালিত হলো জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ। জীবননগর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠান স্থানীয় খামারি ও উদ্যোক্তাদের মাঝে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।


সপ্তাহব্যাপী আয়োজনের মধ্যে ছিল বর্ণাঢ্য র‌্যালি, প্রাণিসম্পদ মেলা, আলোচনা সভা এবং পুরস্কার বিতরণ। র‌্যালিটি উপজেলার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের প্রাঙ্গণে শেষ হয়। মেলায় খামারিরা উন্নত জাতের গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি ও কবুতরসহ বিভিন্ন প্রাণী প্রদর্শন করেন এবং দর্শনার্থীরা আধুনিক খামার ব্যবস্থাপনার বিষয়ে ধারণা নেন।


আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ভেটেরিনারি অফিসার ডা. মো. আতিউর রহমান, আর সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আল-আমীন। প্রধান অতিথি দেশীয় জাতের সংরক্ষণ এবং আধুনিক প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “দেশীয় জাতের প্রাণীর জেনেটিক বৈশিষ্ট্য উন্নত ও আধুনিক প্রজনন ও চিকিৎসা প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি করা সম্ভব।”


সভাপতি মো. আল-আমীন খামারিদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে বলেন, “প্রাণিসম্পদ খাত শুধু আমিষের চাহিদা পূরণ নয়, গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার অন্যতম হাতিয়ার। সরকার খামারিদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখবে।”


আলোচনা সভার শেষে মেলায় অংশগ্রহণকারী সেরা খামারি ও বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান করা হয়। জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহের এই আয়োজন স্থানীয় খামারিদের আধুনিক পদ্ধতি গ্রহণ এবং উন্নত জাতের প্রাণী পালনে উদ্বুদ্ধ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।নিক প্রযুক্তি—প্রাণিসম্পদে হবে উন্নতি’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে চুয়াডাঙ্গা জেলায় পালিত হলো জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ। জীবননগর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠান স্থানীয় খামারি ও উদ্যোক্তাদের মাঝে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।


সপ্তাহব্যাপী এ আয়োজনে ছিল বর্ণাঢ্য র‌্যালি, প্রাণিসম্পদ মেলা, আলোচনা সভা এবং পুরস্কার বিতরণ। র‌্যালিটি উপজেলার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের প্রাঙ্গণে শেষ হয়। মেলায় খামারিরা উন্নত জাতের গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি ও কবুতরসহ বিভিন্ন প্রাণী প্রদর্শন করেন এবং দর্শনার্থীরা আধুনিক খামার ব্যবস্থাপনার বিষয়ে ধারণা নেন।


আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ভেটেরিনারি অফিসার ডা. মো. আতিউর রহমান, আর সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আল-আমীন। প্রধান অতিথি দেশীয় জাতের সংরক্ষণ এবং আধুনিক প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “দেশীয় জাতের প্রাণীর জেনেটিক বৈশিষ্ট্য উন্নত ও আধুনিক প্রজনন ও চিকিৎসা প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি করা সম্ভব।”


সভাপতি মো. আল-আমীন খামারিদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে বলেন, “প্রাণিসম্পদ খাত শুধু আমিষের চাহিদা পূরণ নয়, গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার অন্যতম হাতিয়ার। সরকার খামারিদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখবে।”


আলোচনা সভার শেষে মেলায় অংশগ্রহণকারী সেরা খামারি ও বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান করা হয়। জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহের এই আয়োজন স্থানীয় খামারিদের আধুনিক পদ্ধতি গ্রহণ এবং উন্নত জাতের প্রাণী পালনে উদ্বুদ্ধ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।